একবার ভাবুন, কতটা বিকৃত চিন্তাভাবনা থাকলে একটি ধর্ম এমন নিয়ম তৈরি করতে পারে! ধরুন, একজন পুরুষের মনে হঠাৎ করে প্রবল যৌন বাসনা জেগে উঠল, কিন্তু সে মুহূর্তে তার স্ত্রী পাশে নেই। এমন পরিস্থিতিতে যদি সেই ব্যক্তি নিজের মেয়েকেই শিকার বানায়, তাহলে কি হবে? ভয়ংকরভাবে, কিছু ধর্মীয় ব্যাখ্যায় বলা হয় যে, এই কাজের পরেও সেই ব্যক্তির স্ত্রী, অর্থাৎ মেয়েটির মা, তার জন্য হারাম হবে না!
কীভাবে এত ভয়ংকর ও অমানবিক কথা বলা সম্ভব? কেমন করে এমন একটি চিন্তাধারা ন্যায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে? এটি কি সত্যিই নৈতিকতা বা যুক্তিক কোনো অংশ হতে পারে? সভ্য সমাজ কি এসব বর্বর চিন্তাকে মেনে নিতে পারে? [1]
তথ্যসুত্র
- ফতোয়ায়ে আলমগীরী ২য় খন্ড পৃষ্ঠা: ৩৯ – ৪০ [⬆]

ফতোয়ায়ে আলমগীরী ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৯

ফতোয়ায়ে আলমগীরী ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা: ৪০