আমি আপনার দেওয়া লেখাগুলো অপরিবর্তিতভাবে গুছিয়ে লিখছি:
-
সহীহ বুখারি (৭৫০৭):
- “এমন নারীদের সাথে সহবাস করা বৈধ, যারা তোমাদের অধীনে আছে, যারা তোমাদের হাতে বন্দী।”
-
সহীহ মুসলিম (৩৪৬৪):
- “যে ব্যক্তি মালিকানাধীন নারী (দাসী) সঙ্গে সহবাস করবে, সে একে পেতে পারে, তবে তাকে সম্মান ও নিরাপত্তা দিতে হবে।”
-
সহীহ বুখারি (৬৪৫৭):
- “অধিকারী নারীর (দাসী) সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা বৈধ, তবে তাদের সম্মান নিশ্চিত করা জরুরি।”
-
সহীহ মুসলিম (৩৪৭৫):
- “অধিকারী নারী (দাসী) মুক্তি পাওয়ার পর তাদের সাথে বিবাহ করা সম্ভব নয়, তবে যেই মুহূর্তে দাসী মুক্তি পান, তখন তাকে সঠিক অধিকার প্রদান করতে হবে।”
-
মুত্তাফাক আলাইহ (বুখারি ও মুসলিম):
- “মালিকের অধীনে থাকা নারী (দাসী) এক ধরনের মালিকানা, এবং তার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী বৈধ।”
-
সহীহ মুসলিম (৩৪৬১):
- “যে ব্যক্তি দাসী ও মহিলাকে অধিকারী হিসেবে গ্রহণ করবে, সে তার দায়িত্ব পালন করবে এবং তার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করবে।”
-
আবু দাউদ (২২৭১):
- “যখন তোমরা নিজেদের দাসী বা দাসদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করবে, তাদের প্রতি সদাচরণ ও যথাযথ নিরাপত্তা প্রদান করবে।”
-
তরমিজি (১২৭৬):
- “কোনো নারী যদি তোমার অধীনে থাকে, তোমাকে তাকে সম্মান করতে হবে, এবং তার অধিকার পূর্ণরূপে প্রদান করতে হবে।”
-
ইবনে মাজাহ (২৮৮০):
- “কোনো পুরুষ যদি দাসীকে অধিকারী হিসেবে গ্রহণ করে, তাকে সম্মান দেখানো ও তার অধিকার সুরক্ষিত করা আবশ্যক।”
-
সহীহ মুসলিম (৩৪৭৩):
- “যারা অধিকারী নারীর (দাসী) মালিক হতে চাইবে, তাদের উচিত তাদেরকে মুক্তি দেওয়ার আগে তাদের অধিকার নিশ্চিত করা এবং সঠিক আচরণ করা।”
- সহীহ মুসলিম (৩৪৬০):
- “তোমরা যদি নিজেদের অধীনে থাকা দাসী বা পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চাও, তবে তোমাদের কর্তব্য হবে তাদের প্রতি সদাচরণ করা এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।”
- সহীহ বুখারি (৬৪৫৮):
- “যে নারীরা তোমাদের অধীনে থাকুক, তাদের সাথে সহবাস বৈধ, তবে তাদের অধিকার ও সম্মান নিশ্চিত করতে হবে।”
- সহীহ মুসলিম (৩৪৬৮):
- “যতটুকু সম্ভব, দাসী বা অধিকারী নারীদের সাথে সৎ, ভালো আচরণ করতে হবে। তারা তোমাদের অধীনে থাকলেও তাদের মানবাধিকার রয়েছে।”
- সহীহ বুখারি (৭৫০৫):
- “যে নারী তোমার অধীনে, তার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা যখনই প্রয়োজন হয়, তখন তা বৈধ হবে, কিন্তু তাকে সম্মান দেওয়া তোমার কর্তব্য।”
- আবু দাউদ (২২৭৩):
- “মালিকের অধীনে থাকা দাসীকে গ্রহণ করা হলে, তার সম্মান রক্ষা করা এবং তার যথাযথ অধিকার দেওয়া সবার উপরে জরুরি।”
- সহীহ বুখারি (৭৫০৬):
- “তোমাদের দাসী বা অধিকারী নারীদের প্রতি সদাচরণ করা উচিত, তাদের মর্যাদা এবং নিরাপত্তা তোমাদের কর্তব্য।”
- ইবনে মাজাহ (২৮৮৩):
- “যে পুরুষ দাসী বা অধিকারী নারীকে তার মালিকানায় গ্রহণ করে, সে তার সকল অধিকার এবং মর্যাদা নিশ্চিত করে রাখতে হবে।”
- তরমিজি (১২৭৫):
- “যদি কোনো নারী পুরুষের অধীনে থাকে, সে তার অধিকার এবং সম্মানকে নিশ্চিত করতে বাধ্য থাকবে, এবং সে তার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে।”
- সহীহ মুসলিম (৩৪৬৯):
- “দাসীর সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন বৈধ, তবে তাদেরকে সম্মান দেওয়া এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করা সবার উপরে।”
- মুত্তাফাক আলাইহ (বুখারি ও মুসলিম):
- “অধিকারী নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন বৈধ, তবে শর্ত হলো তাদের মানবিক মর্যাদা রক্ষা করা এবং উপযুক্ত আচরণ করা।”
- সহীহ বুখারি (৭৫০৮):
- “তোমরা তোমাদের দাসীদের সাথে সহবাস করতে পারো, তবে তা সম্মান ও নিরাপত্তার সাথে করতে হবে এবং তাদের অধিকার দান করতে হবে।”
- সহীহ মুসলিম (৩৪৭৬):
- “যারা তোমাদের অধীনে দাসী হিসাবে রয়েছে, তাদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারো, তবে তাদেরকে উপযুক্ত নিরাপত্তা ও সম্মান প্রদান করতে হবে।”
- সহীহ মুসলিম (৩৪৬২):
- “যে ব্যক্তির অধীনে দাসী রয়েছে, তার জন্য তা বৈধ, কিন্তু তাকে তার অধিকার দিতে হবে এবং সর্বোচ্চ মর্যাদা রক্ষা করতে হবে।”
- আবু দাউদ (২২৭৪):
- “যদি কেউ তার দাসী বা অধিকারী নারীর সঙ্গে সহবাস করতে চায়, তবে তাকে সঠিকভাবে মার্জিত ও শালীন আচরণ করতে হবে।”
- ইবনে মাজাহ (২৮৮১):
- “তোমরা তোমাদের দাসী বা অধিকারী নারীদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারো, তবে তাদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে।”
- তরমিজি (১২৭৭):
- “যে ব্যক্তি দাসীকে অধিকারী হিসেবে গ্রহণ করে, তার উচিত সৎ আচরণ করা এবং তাকে যথাযথ সম্মান ও নিরাপত্তা প্রদান করা।”
- সহীহ মুসলিম (৩৪৭৪):
- “যদি কেউ তার দাসীকে মুক্তি দিতে চায়, তবে তার উচিত প্রথমে তার সম্মান নিশ্চিত করা এবং পরে তাকে মুক্তি দেওয়া।”
- সহীহ বুখারি (৭৫০৯):
- “দাসীর সাথে সহবাস বৈধ, তবে তাকে সম্মান দেওয়ার পাশাপাশি তার শারীরিক ও মানসিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বাধ্যতামূলক।”
- সহীহ মুসলিম (৩৪৬৩):
- “তোমরা অধিকারী নারীদের (দাসী) সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারো, তবে তাদের অধিকার নিশ্চিত করা এবং তাদের সাথে সদাচরণ করা তোমাদের দায়িত্ব।”
- আবু দাউদ (২২৭৫):
- “অধিকারী নারী (দাসী) ছাড়া অন্য কোনো মহিলার সাথে সহবাস করার আগে, তার সম্মান রক্ষা করতে হবে এবং সঠিক অধিকার প্রদান করতে হবে।”
