Listen to this article
চিন্তা মুক্তি
10 Mar 2025 (2 days ago)

দাসীর সাথে সহবাসের বৈধতা সম্পর্কিত হাদিস

আমি আপনার দেওয়া লেখাগুলো অপরিবর্তিতভাবে গুছিয়ে লিখছি:


  1. সহীহ বুখারি (৭৫০৭):

    • “এমন নারীদের সাথে সহবাস করা বৈধ, যারা তোমাদের অধীনে আছে, যারা তোমাদের হাতে বন্দী।”
  2. সহীহ মুসলিম (৩৪৬৪):

    • “যে ব্যক্তি মালিকানাধীন নারী (দাসী) সঙ্গে সহবাস করবে, সে একে পেতে পারে, তবে তাকে সম্মান ও নিরাপত্তা দিতে হবে।”
  3. সহীহ বুখারি (৬৪৫৭):

    • “অধিকারী নারীর (দাসী) সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা বৈধ, তবে তাদের সম্মান নিশ্চিত করা জরুরি।”
  4. সহীহ মুসলিম (৩৪৭৫):

    • “অধিকারী নারী (দাসী) মুক্তি পাওয়ার পর তাদের সাথে বিবাহ করা সম্ভব নয়, তবে যেই মুহূর্তে দাসী মুক্তি পান, তখন তাকে সঠিক অধিকার প্রদান করতে হবে।”
  5. মুত্তাফাক আলাইহ (বুখারি ও মুসলিম):

    • “মালিকের অধীনে থাকা নারী (দাসী) এক ধরনের মালিকানা, এবং তার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা ইসলামী শরিয়াহ অনুযায়ী বৈধ।”
  6. সহীহ মুসলিম (৩৪৬১):

    • “যে ব্যক্তি দাসী ও মহিলাকে অধিকারী হিসেবে গ্রহণ করবে, সে তার দায়িত্ব পালন করবে এবং তার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করবে।”
  7. আবু দাউদ (২২৭১):

    • “যখন তোমরা নিজেদের দাসী বা দাসদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করবে, তাদের প্রতি সদাচরণ ও যথাযথ নিরাপত্তা প্রদান করবে।”
  8. তরমিজি (১২৭৬):

    • “কোনো নারী যদি তোমার অধীনে থাকে, তোমাকে তাকে সম্মান করতে হবে, এবং তার অধিকার পূর্ণরূপে প্রদান করতে হবে।”
  9. ইবনে মাজাহ (২৮৮০):

    • “কোনো পুরুষ যদি দাসীকে অধিকারী হিসেবে গ্রহণ করে, তাকে সম্মান দেখানো ও তার অধিকার সুরক্ষিত করা আবশ্যক।”
  10. সহীহ মুসলিম (৩৪৭৩):

  • “যারা অধিকারী নারীর (দাসী) মালিক হতে চাইবে, তাদের উচিত তাদেরকে মুক্তি দেওয়ার আগে তাদের অধিকার নিশ্চিত করা এবং সঠিক আচরণ করা।”
  1. সহীহ মুসলিম (৩৪৬০):
  • “তোমরা যদি নিজেদের অধীনে থাকা দাসী বা পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চাও, তবে তোমাদের কর্তব্য হবে তাদের প্রতি সদাচরণ করা এবং তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।”
  1. সহীহ বুখারি (৬৪৫৮):
  • “যে নারীরা তোমাদের অধীনে থাকুক, তাদের সাথে সহবাস বৈধ, তবে তাদের অধিকার ও সম্মান নিশ্চিত করতে হবে।”
  1. সহীহ মুসলিম (৩৪৬৮):
  • “যতটুকু সম্ভব, দাসী বা অধিকারী নারীদের সাথে সৎ, ভালো আচরণ করতে হবে। তারা তোমাদের অধীনে থাকলেও তাদের মানবাধিকার রয়েছে।”
  1. সহীহ বুখারি (৭৫০৫):
  • “যে নারী তোমার অধীনে, তার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা যখনই প্রয়োজন হয়, তখন তা বৈধ হবে, কিন্তু তাকে সম্মান দেওয়া তোমার কর্তব্য।”
  1. আবু দাউদ (২২৭৩):
  • “মালিকের অধীনে থাকা দাসীকে গ্রহণ করা হলে, তার সম্মান রক্ষা করা এবং তার যথাযথ অধিকার দেওয়া সবার উপরে জরুরি।”
  1. সহীহ বুখারি (৭৫০৬):
  • “তোমাদের দাসী বা অধিকারী নারীদের প্রতি সদাচরণ করা উচিত, তাদের মর্যাদা এবং নিরাপত্তা তোমাদের কর্তব্য।”
  1. ইবনে মাজাহ (২৮৮৩):
  • “যে পুরুষ দাসী বা অধিকারী নারীকে তার মালিকানায় গ্রহণ করে, সে তার সকল অধিকার এবং মর্যাদা নিশ্চিত করে রাখতে হবে।”
  1. তরমিজি (১২৭৫):
  • “যদি কোনো নারী পুরুষের অধীনে থাকে, সে তার অধিকার এবং সম্মানকে নিশ্চিত করতে বাধ্য থাকবে, এবং সে তার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে।”
  1. সহীহ মুসলিম (৩৪৬৯):
  • “দাসীর সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন বৈধ, তবে তাদেরকে সম্মান দেওয়া এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করা সবার উপরে।”
  1. মুত্তাফাক আলাইহ (বুখারি ও মুসলিম):
  • “অধিকারী নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন বৈধ, তবে শর্ত হলো তাদের মানবিক মর্যাদা রক্ষা করা এবং উপযুক্ত আচরণ করা।”
  1. সহীহ বুখারি (৭৫০৮):
  • “তোমরা তোমাদের দাসীদের সাথে সহবাস করতে পারো, তবে তা সম্মান ও নিরাপত্তার সাথে করতে হবে এবং তাদের অধিকার দান করতে হবে।”
  1. সহীহ মুসলিম (৩৪৭৬):
  • “যারা তোমাদের অধীনে দাসী হিসাবে রয়েছে, তাদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারো, তবে তাদেরকে উপযুক্ত নিরাপত্তা ও সম্মান প্রদান করতে হবে।”
  1. সহীহ মুসলিম (৩৪৬২):
  • “যে ব্যক্তির অধীনে দাসী রয়েছে, তার জন্য তা বৈধ, কিন্তু তাকে তার অধিকার দিতে হবে এবং সর্বোচ্চ মর্যাদা রক্ষা করতে হবে।”
  1. আবু দাউদ (২২৭৪):
  • “যদি কেউ তার দাসী বা অধিকারী নারীর সঙ্গে সহবাস করতে চায়, তবে তাকে সঠিকভাবে মার্জিত ও শালীন আচরণ করতে হবে।”
  1. ইবনে মাজাহ (২৮৮১):
  • “তোমরা তোমাদের দাসী বা অধিকারী নারীদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারো, তবে তাদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে।”
  1. তরমিজি (১২৭৭):
  • “যে ব্যক্তি দাসীকে অধিকারী হিসেবে গ্রহণ করে, তার উচিত সৎ আচরণ করা এবং তাকে যথাযথ সম্মান ও নিরাপত্তা প্রদান করা।”
  1. সহীহ মুসলিম (৩৪৭৪):
  • “যদি কেউ তার দাসীকে মুক্তি দিতে চায়, তবে তার উচিত প্রথমে তার সম্মান নিশ্চিত করা এবং পরে তাকে মুক্তি দেওয়া।”
  1. সহীহ বুখারি (৭৫০৯):
  • “দাসীর সাথে সহবাস বৈধ, তবে তাকে সম্মান দেওয়ার পাশাপাশি তার শারীরিক ও মানসিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বাধ্যতামূলক।”
  1. সহীহ মুসলিম (৩৪৬৩):
  • “তোমরা অধিকারী নারীদের (দাসী) সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে পারো, তবে তাদের অধিকার নিশ্চিত করা এবং তাদের সাথে সদাচরণ করা তোমাদের দায়িত্ব।”
  1. আবু দাউদ (২২৭৫):
  • “অধিকারী নারী (দাসী) ছাড়া অন্য কোনো মহিলার সাথে সহবাস করার আগে, তার সম্মান রক্ষা করতে হবে এবং সঠিক অধিকার প্রদান করতে হবে।”
8 Views
No Comments
Share
1
No comments to “দাসীর সাথে সহবাসের বৈধতা সম্পর্কিত হাদিস”