Contents
- 1 ভূমিকা
- 2 ধর্মনিরপেক্ষতা কাকে বলে
- 3 উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা
- 4 সমানাধিকার কাকে বলে?
- 5 শরিয়ত এবং মুসলিম আইন
- 6 আফগানিস্তানে বৌদ্ধ মূর্তি ধ্বংস
- 7 ভারতে মুসলিম শাসন
- 8 অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্ব নিষিদ্ধ
- 9 অমুসলিমের উপাসনালয় ও ধর্ম পালন
- 10 অমুসলিমদের ধর্ম প্রচারের অধিকার নেই
- 11 অবমাননাকর জিযিয়া কর
- 12 জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণ
- 13 অমুসলিমের সাক্ষ্য অগ্রহণযোগ্য
- 14 রাস্তার কিনারায় ঠেলে দিতে হবে
- 15 অমুসলিমদের যাকাত দেয়া যাবে না
- 16 মুশরিকদের সাথে বসবাস করা নিষেধ
- 17 অমুসলিমদের খাবারও দেয়া যাবে না
- 18 মুশরিকদের বিছানায় বসতে দেয়া যাবে না
- 19
- 20 অমুসলিম হত্যার রক্তপণ
- 21 ইসলাম ত্যাগের শাস্তি
- 22 আমীর হবে কুরাইশ বংশ থেকে
- 23 অমুসলিম নারীকে উলঙ্গ করার হুমকি
- 24 উপসংহার
- 25 তথ্যসূত্র
ভূমিকা
ধর্মনিরপেক্ষতা কাকে বলে
উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা
মাওলানা আবুল কালাম আজাদজাকির হুসাইনমোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ, প্রেসিডেন্ট এবং প্রেসিডেন্ট এপিজে আবুল কালাম ছিলেন মুসলিম। এছাড়াও জৈল সিং সহ আগের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ছিলেন শিখ ধর্মাবলম্বী। ২০০৭ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ভারতের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হামিদ আনসারী
- ১৯৪১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ২৮ ভাগ।
- ১৯৫১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ২২ ভাগ।
- ১৯৬১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১৮.৫ ভাগ।
- ১৯৭৪ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১৩.৫ ভাগ।
- ১৯৮১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১২.১৩ ভাগ।
- ১৯৯১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১১.৬২ বা আরেক হিসেবে ১০.৫ ভাগ।
- ২০০১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ৯.৬ ভাগ।

এবারে আসুন সাম্প্রতিক আদম শুমারী দেখে নিই,



- ১৯৫১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ৯.৯৩ ভাগ।
- ১৯৬১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১০.৭০ ভাগ।
- ১৯৭১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১১.২১ ভাগ।
- ১৯৮১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১১.৩৫ ভাগ।
- ১৯৯১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১২.১২ ভাগ।
- ২০০১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১৩.৪৩ ভাগ।
- ২০১১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১৪.৬০ ভাগ।
ক্রিকেটারের ফেইসবুক পাতায় ভয়াবহ অশালীন মন্তব্যগুলো কারা করেছিল?
এই সবকিছু আসলে সূক্ষ্মভাবে যাচাই বাছাই করে দেখা প্রয়োজন। সেই কারণে ইসলামের শরিয়া আইনের নানান ধারা উপধারা, সেই সাথে বিভিন্ন প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলারের ফতোয়াগুলো সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকা আবশ্যক। আসুন আমরা একটু ভালভাবে যাচাই করে দেখি।
সমানাধিকার কাকে বলে?
শরিয়ত এবং মুসলিম আইন
আফগানিস্তানে বৌদ্ধ মূর্তি ধ্বংস

খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, ভারতের প্রথম মুঘল শাসক সম্রাট বাবরও এই মূর্তিগুলো ধ্বংসের নির্দেশনা দিয়েছিলেন। সম্রাট বাবর ১৫২৮ সালের সেপ্টেম্বরে লিখেছিলেন যে, তিনি উভয়কেই ধ্বংস করার নির্দেশ দিয়েছিলেন [2]। [3]। বামিয়ান মূর্তিগুলিকে ধ্বংস করার আরেকটি প্রচেষ্টা ১৮ শতকের পারস্যের রাজা নাদের আফশার দ্বারা করা হয়েছিল, তাদের দিকে কামান দিয়ে গুলি চালানো হয়েছিল [4]
[5]। ২০০১ সালে তালেবান শীর্ষ নেতা মোল্লা ওমর এই বৌদ্ধ মূর্তি ধ্বংস করার পরে স্বগৌরবে ঘোষণা করেন,
পৃথিবীর প্রতিটি মুসলমানদের এই মূর্তি ভাঙ্গা নিয়ে গর্বিত হওয়া উচিত। এই মূর্তি ধ্বংস আল্লাহরই প্রশংসা করেছে যে আমরা তাদের ধ্বংস করে দিয়েছি । [6]
ভারতে মুসলিম শাসন
- আল বাবদা ওয়াল-মাআদ
- রিসালা-ই তাহলীলিয়্যা
- রাদ্দে রাওয়াফিজ
- মাকতূবাত।
[7] –

কর নিচ্ছে না সেই ব্যাপারে হতাশা ব্যক্ত করেছেন [8] –




এবারে আসুন এই একই গ্রন্থ থেকে আরও কিছু চিঠি পড়ি [9] –


অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্ব নিষিদ্ধ
[10] [11]। তাই সেই দলিলগুলোর চাইতে আলেমদের বক্তব্যই এখানে গুরুত্বপূর্ণ হবে। আসুন আমরা বাংলাদেশের সবচাইতে প্রখ্যাত কয়েকজন আলেমের বক্তব্য শুনে নিই,
অমুসলিমের উপাসনালয় ও ধর্ম পালন
[12]


[13]



অমুসলিমদের ধর্ম প্রচারের অধিকার নেই
অবমাননাকর জিযিয়া কর
তোমরা লড়াই কর আহলে কিতাবের সে সব লোকের সাথে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসে ঈমান রাখে না এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যা হারাম করেছেন তা হারাম মনে করে না, আর সত্য দ্বীন গ্রহণ করে না, যতক্ষণ না তারা স্বহস্তে নত হয়ে জিয্য়া দেয়।
[15]

[16]








[17]











[18]


[19]

জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণ
[20]। এখানে খুবই পরিষ্কার যে, ইসলামে জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণের বৈধতাও দেয়া রয়েছে।




অমুসলিমের সাক্ষ্য অগ্রহণযোগ্য
[21] –

রাস্তার কিনারায় ঠেলে দিতে হবে
[22] –
অধ্যায়ঃ ১৯/ যুদ্ধাভিযান
পাবলিশারঃ হুসাইন আল-মাদানী
পরিচ্ছদঃ ৪১. আহলে কিতাবদের সালাম প্রদান প্রসঙ্গে
১৬০২। আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা ইয়াহুদী-নাসারাদের প্রথমে সালাম প্রদান করো না। তোমরা রাস্তায় চলাচলের সময় তাদের কারো সাথে দেখা হলে তাকে রাস্তার কিনারায় ঠেলে দিও।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
এই হাদিসটির বর্ণনায় এটিও বলা হয়েছে যে, মুসলিমদের প্রতি নির্দেশনাই হচ্ছে অমুসলিমদের লাঞ্ছিত করার [23] [24]
২৪/ অভিযান
পরিচ্ছেদঃ কিতাবীদের সালাম দেওয়া।
১৬০৮। কুতায়বা (রহঃ) … আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ইয়াহূদী খ্রিষ্টানকে প্রথমেই সালাম দিবে না। এদের কাউকে যদি পথে পাও তবে এর কিনারায় তাদের ঠেলে দেবে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)

[25]

অমুসলিমদের যাকাত দেয়া যাবে না
একটি ইসলামিক দেশে সকল মুসলিমকে যাকাত দিতে হয়। কিন্তু ইসলামি আইন অনুসারে, দরিদ্র কাফেরদের যাকাত দেয়া যাবে না। যাকাত দেয়ার ক্ষেত্রে দেখতে হবে, দরিদ্র মানুষদের ধর্মবিশ্বাস কী। ধর্মবিশ্বাসের ভিত্তিতে তারা যাকাত পাবে। আসুন একটি বিখ্যাত ফতোয়া দেখে নিই, [26]
Question
Last week a scholar said that we can give Zakah to non-Muslims, also that where the Qur’an says to give to the 8 people it does not clearly say for Muslims only. Is this correct?
Answer
Praise be to Allah, the Lord of the Worlds; and may His blessings and peace be upon our Prophet Muhammad and upon all his Family and Companions.
Now if the person gives Zakah to non-Muslims apart from those inclined to Islam his/her deed is not permissible and does not free him/her from the Zakah duty. So, he/she still has to pay that Zakah again.
As for those who are inclined to Islam, they are of two types:
1) The non-Muslims who could become Muslim, these could be given Zakah according to the Maliki and Hanbali but according to the Shafi’e and Hanafi should not be given Zakah.
2) Muslims who could become more firm in their religion. These should be given Zakah according to the Maliki, Shafi’e and Hanbali.
The Hanafis opinion is that neither types should be given Zakah as Allah has made Islam glorious and does not need pushing people to it.
Now those Muslims who are doubtful or weak in religion should be given Zakah not to convince them but, because they are poor or needy so, what you heard about giving Zakah to non-Muslims is wrong unless the scholars meant those inclined towards Islam.
Allah knows best.
[27]

এছাড়াও আল-ফিকহুল মুয়াসসার গ্রন্থেও একই কথা বলা হয়েছে [28] –

মুশরিকদের সাথে বসবাস করা নিষেধ
নবী মুহাম্মদ[29] [30]।
অধ্যায়ঃ ১৯/ যুদ্ধাভিযান
পাবলিশারঃ হুসাইন আল-মাদানী
পরিচ্ছদঃ ৪২. মুশরিকদের সাথে বসবাস করা নিষেধ
১৬০৫।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
অধ্যায়ঃ ৯/ জিহাদ
১৮২. মুশরিকদের এলাকায় অবস্থান সম্পর্কে
২৭৮৭। সামুরাহ ইবনু জুনদুব (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ কেউ কোনো মুশরিকের সাহচর্যে থাকলে এবং তাদের সাথে বসবাস করলে সে তাদেরই মতো।(1)
(1). সহীহ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
অমুসলিমদের খাবারও দেয়া যাবে না
[31] –
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
অধ্যায়ঃ ৩৬/ শিষ্টাচার
১৯. যার সংস্পর্শে বসা উচিত
৪৮৩২। আবূ সাঈদ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তোমার খাদ্য যেন পরহেযগার লোকে খায়।(1)
হাসান।
(1). তিরমিযী, আহমাদ।
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
কাফেরদের খাবার দাবারের পরিমাণ নিয়েও নবী মুহাম্মদ অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে গেছেন [32] –
৫৭/ আহার সংক্রান্ত
পরিচ্ছেদঃ ২১১৬. মু’মিন ব্যক্তি এক পেটে খায়
ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৫০০৪, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৫৩৯৬
৫০০৪। ইসমাঈল (রহঃ) … আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুমিন ব্যাক্তি এক পেটে আহার করে আর কাফির সাত পেটে আহার করে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
মুশরিকদের বিছানায় বসতে দেয়া যাবে না
[33] –

শরিয়ার দেশে অমুসলিম হত্যার দুনিয়াবি শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নয়।
দুনিয়াবি মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির কথা বলা নেই। যেখানে মুসলিমকে হত্যা করা হলে তার দুনিয়াবি এবং আখিরাত উভয় শাস্তির কথাই বলা আছে [34] [35] [36]
বুলুগুল মারাম
পর্ব – ৯ঃ অপরাধ প্রসঙ্গ
পরিচ্ছেদঃ কাফিরের হত্যার বদলে মুসলিম হত্যা করা প্রসঙ্গ এবং সকল মুমিনের রক্ত সমমর্যাদা সম্পন্ন
১১৬৩।কোন মুসলিমকে কাফির হত্যার বদলে হত্যা করা যাবে না’।[1]
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
অধ্যায়ঃ ৮৭/ রক্তপণ
পরিচ্ছদঃ ৮৭/৩১. কাফেরের বদলে মুসলিমকে হত্যা করা যাবে না।
৬৯১৫.কাফেরের বদলে কোন মুসলিমকে হত্যা করা যাবে না। (১১১) (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৪৩৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৪৪৭)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
সুনানে ইবনে মাজাহ
অধ্যায়ঃ ১৫/ রক্তপণ
পরিচ্ছদঃ ১৫/২১. কাফের ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে মুসলিম ব্যক্তিকে হত্যা করা যাবে না
১/২৬৫৮। এই সহীফার মধ্যে আরো আছেঃ কোন কাফেরকে হত্যার অপরাধে কোন মুসলমানকে হত্যা করা যাবে না।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩৪/ রক্তমূল্য
পরিচ্ছেদঃ ১১. কাফির হত্যার দায়ে মুসলিমকে হত্যা করা হবে কি না?
৪৫৩০।
সাবধান! কোনো মু‘মিনকে কোনো কাফির হত্যার অপরাধে হত্যা করা যাবে না
সহীহ।
(1). নাসায়ী, আহমাদ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
৩৪/ রক্তমূল্য
পরিচ্ছেদঃ ১১. কাফির হত্যার দায়ে মুসলিমকে হত্যা করা হবে কি না?
৪৫৩১।
হাসান সহীহ।
(1). এটি গত হয়েছে হা/ ২৭৫১।
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
এবারে আসুন ফিকহে ওসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু গ্রন্থ থেকে এই বিষয়ে ওসমানের শাসনামলের একটি ঘটনা জেনে নিই [37] –



[38] –


এই বিষয়ে ফতোয়া বিষয়ক প্রখ্যাত ওয়েবসাইট ইসলাম ওয়েব থেকে একটি ফতোয়া দেখে নিই, [39]
All perfect praise be to Allaah, The Lord of the Worlds. I testify that there is none worthy of worship except Allaah, and that Muhammad is His slave and Messenger. We ask Allaah to exalt his mention as well as that of his family and all his companions.
First of all, you should know that a Muslim should not be killed for killing a belligerent non-Muslim according to the consensus of the scholars may Allaah have mercy upon them.
Allaah Knows best.
অমুসলিম হত্যার রক্তপণ
[40] –
সুনানে ইবনে মাজাহ
১৫/ রক্তপণ
পরিচ্ছেদঃ ১৫/১৩. কাফের-এর দিয়াত
১/২৬৪৪।
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
আরেকটি হাদিস পড়ি [41] –
১৬/ রক্তপণ
পরিচ্ছেদঃ কাফেরের দিয়াত প্রসঙ্গে।
১৪১৭. ঈসা ইবনু আহমাদ (রহঃ) ….. আমর ইবনু শুআয়ব তাঁর পিতা তাঁর পিতামহ (আবদুল্লাহ ইবনু আমর রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মুসলিমকে অমুসলিমের বদলে হত্যা করা যাবে না
এই সনদে আরো বর্ণিত আছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কাফিরের দিয়াতের পরিমাণ হল মুমিনের দিয়াতের অর্ধেক।
হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
[42]
মুয়াত্তা মালিক
৪৩. দিয়াত অধ্যায়
পরিচ্ছেদঃ ১৫. কাফির যিম্মীর দিয়াত
মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট বিধান এই যে, কোন মুসলমানকে কাফিরের পরিবর্তে হত্যা করা হইবে না। হ্যাঁ, যদি ধোঁকা দিয়া সে যিম্মীকে হত্যা করে তবে তাহাকে হত্যা করা হইবে।
সুলায়মান ইবন ইয়াসার (রহঃ) বলিতেন, অগ্নিউপাসকদের দিয়াত আট শত দিরহাম। মালিক (রহঃ) বলেন, ইহাই আমাদের নিকট বিধান।
হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ মালিক ইবনু আনাস (রহঃ)
ইসলাম ত্যাগের শাস্তি
সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৩৩/ শাস্তির বিধান
৪৩০০.আলী (রাঃ) ঐ সব লোকদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেন, যারা মুরতাদ হয়েছিল
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ)
অধ্যায়ঃ ৩৩/ শাস্তির বিধান
৪৩০১. (১) যদি কোন বিবাহিত ব্যক্তি যিনা করে; (২) যদি কেউ কাউকে হত্যা করে, তবে এর বিনিময়ে হত্যা এবং (৩)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
আসুন, সহি বুখারী গ্রন্থ থেকে সরাসরি হাদিসগুলো যাচাই করে নিই [45] [46]




[48]

একই সাথে, মুরতাদের বিষয় সম্পত্তিও জবরদখল করা হবে, তেমনটিই বলা আছে ইসলামিক আইনে [49]

আমীর হবে কুরাইশ বংশ থেকে
৮২/ আহকাম
পরিচ্ছেদঃ ৩০০৬. আমীর কুরাইশদের থেকে হবে
৬৬৫৪। আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি যে, (খিলাফতের) এ বিষয়টি কুরাইশদের মধ্যেই থাকবে, যতদিন তারা দ্বীনের উপর কায়েম থাকবে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
৯৩/ আহ্কাম
পরিচ্ছেদঃ ৯৩/২. আমীর কুরাইশদের মধ্যে থেকে হবে।
৭১৩৯.
কারণ কুরাইশগণ হলেন দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
অমুসলিম নারীকে উলঙ্গ করার হুমকি
[52] –
৭৯/ অনুমতি প্রার্থনা
৬২৫৯.তিনি বলেন, আমরা ঠিক সেই জায়গাতেই তাকে পেয়ে গেলাম যেখানকার কথা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন।
তখন তিনি স্ত্রী লোকটিকে ধমক দিয়ে বললেনঃ তোমাকে অবশ্যই চিঠিটা বের করে দিতে হবে, নইলে আমি তোমাকে উলঙ্গ করে তল্লাশি চালাব। এরপর সে যখন আমার দৃঢ়তা লক্ষ্য করল, তখন সে বাধ্য হয়ে তার কোমরে পেঁচানো চাদরে হাত দিয়ে ঐ পত্রখানা বের করে দিল। তারপর আমরা তা নিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে পৌঁছলাম।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
উপসংহার
তথ্যসূত্র
- ইসলামে অমানবিক দাসপ্রথা [↑]
- [↑]
- Jain, Meenakshi (2019). Flight of Deities and Rebirth of Temples: Episodes from Indian History. Aryan Books International. p. 28. ISBN 978-81-7305-619-2. [↑]
- Asian Art[↑]
- . Ipsnews.net. Archived from the original on 13 September 2011. Retrieved 9 October 2013. [↑]
- Markos Moulitsas Zúniga (2010). American Taliban: How War, Sex, Sin, and Power Bind Jihadists and the Radical Right. Polipoint Press. p. 8. ISBN 978-1-936227-02-0.
Muslims should be proud of smashing idols.
” [↑] - Muslim Revivalist Movements In Northern India by Rizvi,saiyid Athar Abbas, Page 247 [↑]
- [↑]
- [↑]
- ইসলাম কি অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্বের অনুমোদন দেয়? [↑]
- অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্ব প্রসঙ্গে | আল্লামা ইবনে কাসীর [↑]
- তাফসিরে ইবনে কাসীর, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫৬৬-৫৬৭ [↑]
- আশরাফুল হিদায়া, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৯৩-৪৯৫ [↑]
- কোরআন, সূরা তওবা, আয়াত ২৯ [↑]
- [↑]
- আশরাফুল হিদায়া, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪৭৬-৪৯২ [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- Giving Zakah to non-Muslims Fatwa No: 87316 [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত), হাদিসঃ ২৭৮৭ [↑]
- সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত), হাদিসঃ ৪৮৩২ [↑]
- [↑]
- [↑]
- বুলুগুল মারাম, হাদিসঃ ১১৬৩ [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]
- Killing a Muslim in punishment for killing a non-Muslim [↑]
- সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিসঃ ২৬৪৪ [↑]
- [↑]
- মুয়াত্তা মালিক, হাদিসঃ ১৬১৪ [↑]
- সূনান আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিসঃ ৪৩০০ [↑]
- সূনান আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদিসঃ ৪৩০১ [↑]
- সহিহ বুখারী খণ্ড ৫ পৃষ্ঠা ২৩৬ [↑]
- সহিহ বুখারী খণ্ড ১০ পৃষ্ঠা ২৬১ [↑]
- মুয়াত্তা ইমাম মালিক, দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪০৬-৪০৭ [↑]
- বিধিবদ্ধ ইসলামিক আইন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৫৭ [↑]
- বিধিবদ্ধ ইসলামিক আইন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, প্রথম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৪৬ [↑]
- [↑]
- [↑]
- [↑]